ভালো বলতে না পারলে চুপ থাকুন হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন...
Main Slider
5/Business/slider-tag
Barura
কুমিল্লা জেলার অধীনে এই বরুড়া উপজেলা।
আয়তন: ২৪১.৬৫ বর্গ কিমি,
সীমানা: উত্তরে কুমিল্লা আদর্শ সদর ও চান্দিনা উপজেলা, দক্ষিণে শাহরাস্তি উপজেলা, পূর্বে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা, পশ্চিমে চান্দিনা ও কচুয়া উপজেলা। লালমাই পাহাড়ের কিছু অংশ এই উপজেলার পূর্ব কোণে রয়েছে।
জনসংখ্যা
জনসংখ্যা মোট ৩৫১০৮৬ জন
পুরুষ ১৭৪২৪২ জন
মহিলা ১৭৬৮৪৪ জন
মুসলিম ৩২৩৮০৭ জন
হিন্দু ২৬৮০৩ জন
বৌদ্ধ ১৮ জন
খ্রিস্টান ৪০৩ এবং অন্যান্য ৫৫ জন
প্রশাসন বরুড়া থানা গঠিত হয় ১৯৪৮ সালে এবং এটি উপজেলায় রূপান্তরিত হয় ১৯৮৩ সালে। এটি ১৯৯৫ সালে পৌরসভায় রূপান্তরিত হয়।
এবং এই উপজেলায় রয়েছে ঐতিহ্যবাহি আদিনামুড়া মসজিদ ও মাজার শরীপ।
আরো রয়েছে চান্দিমাতা মন্দির (লালমাই পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত)। বাশপুর গ্রামের মইর দিঘি।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
১৯৭১ সালের ২ সেপ্টেম্বর পাকবাহিনী উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের শিবিরে আক্রমণ করে। একই দিন পাকবাহিনী গ্রামে প্রবেশ করে নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছিল, তারা লুণ্ঠন জ্বালিয়ে বহু বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পয়লাগাছা বাটালিতে ১০ সেপ্টেম্বর পাকবাহিনীর সাথে লড়াইয়ে পাঁচ মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবরটি অবস্থিত (নারায়ণপুর)
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
মসজিদ ৫১২ টি
মন্দির ১০০ টি
গির্জা ১টি
উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: বরুড়া জামে মসজিদ, গালিমপুর জামে মসজিদ, আদিনামুরা মসজিদ, আবদুল হামিদ শাহ (রা:) সমাধি মহেশপুর, বরুড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ, চান্দিমাতাস মন্দির।
শিক্ষার হার
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৪৪.৯২% পুরুষ ৪৭.৩৫% মহিলা ৪২.৬০%।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
কলেজ ৭ টি
কারিগরি কলেজ ১ টি
মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৬ টি
প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৪৯ টি
মাদ্রাসা ২৯ টি
উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান:
পায়েলগাছা স্নাতকোত্তর কলেজ, বরুড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ (১৯৯২)
গালিমপুর টিসি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪) জয়নগর শিডিউল কাস্ট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৭)
বাটিছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৯৯)
তালাগ্রাম টিসি লাহা বহুপক্ষীয় উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১১)
বরুড়া হাজী নবাব আলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৭)
পান্থুবি আহমদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা (১৮৬০) বাটিছড়ি দাখিল মাদ্রাসা (১৯১১)
খলারপাড় ওয়াজিদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা (১৯৬৭)
রাজামারা সুন্নিয়া মাদ্রাসা (১৯২১)
এবং বরড়ার আলিয়া মাদ্রাসা।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সংবাদপত্র ও সাময়িকী সাপ্তাহিক: টেলিফোন, বরুড়ার কথা, অবরুদ্ধ, আহব্বান। যোগাযোগের সুযোগগুলি পাকা রাস্তা ১৭৫ কিমি: কাঁচারাস্তা ২০৫ কিমি: রেলপথ ১ কিমি: হেলপ্যাড ব্রিজ ১ টি এবং কালভার্ট ৮৫০।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠা
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব ৩১ টি
গ্রন্থাগার ৩ টি
নাট্যদল ১ টি
সম্প্রদায় কেন্দ্র ২ টি
আয়ের প্রধান উৎস
কৃষি ৫৫.০৮%
অকৃষি শ্রমিক ২.৮৬%
বাণিজ্য ১১.২১%
পরিবহন ও যোগাযোগ ৩.৭৮%
সেবা ৮.৯০%
নির্মাণ ১.৯৯%
ধর্মীয় সেবা ০.৪০%
ভাড়া ও রেমিটেন্স ৭.১৭%
এবং অন্যান্য ৯.২১%
প্রধান কৃষি ফসল
ধান, আলু, গম, সরিষা, তিল, পান, পাট, শাকসবজি।
প্রধান ফলমূল
আম, কাঁঠাল, নারকেল, বরই, তরমুজ, খেজুর।
উপজেলায় রয়েছে মৎস্য, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির খামার।
শিল্প ও কলকারখানা
রাইস মিল, ফ্লাওয়ার মিল, আইস ফ্যাক্টরি, ইটভাটা, ওয়েল্ডিং কারখানা, কুটিরশিল্প তাঁতি, পাটশিল্প, রেশম শিল্প, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ ইত্যাদি।
হাটবাজার ও মেলা
হাটবাজার ৪২,
মেলা,, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে বরুড়া, রামমোহন, ঝলম, ফকির, খোসবাস, মহেশপুর, আড্ডা, হরিপুর, চান্দিমুরা, আম্রাতলী, পায়েলগাছা, আগানগর হাট এবং চান্দিমুড়া, শাহাপুর, লক্ষ্মীপুর, রামমোহন মেলা।
প্রধান রফতানি
সুপারি, পান, ধান, শাকসবজি।
বিদ্যুতে প্রবেশ
৭৭.২৩% বিদ্যুৎতে প্রবেশ করেছে এবং ৩৩.৭৭% পরিবারের পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয় জলের উৎস
নলকূপের ব্যবহার ৯৩.৭৯%
ট্যাপ এর ব্যবহার ০.৭১%
পুকুর এর ব্যবহার ০.৫৪%
এবং অন্যান্য ৪.৯৭%
এবং এই উপজেলার অগভীর নলকূপে আর্সেনিকের উপস্থিতি সনাক্ত করা হয়েছে।
এখনো এই উপজেলায় ১৪.৪৩% পরিবারের কোনও ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রসমূহ
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-১ টি
পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র -১৫ টি
উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র-৫ টি
উপস্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র-৫ টি
কমিউনিটি ক্লিনিক -১৯ টি
চ্যারিটেবল হাসপাতাল -৫ টি
ক্লিনিক -১ টি
ক্ষতিগ্রস্ত
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ১৯৭৪ সালের জলোচ্ছ্বাস ও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে জনবসতি, প্রাণিসম্পদ ও সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এছাড়াও ১৯৯৮ ও ২০০৪ সালের বন্যায় প্রাণিসম্পদ ও সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
মসজিদ ৫১২ টি
মন্দির ১০০ টি
গির্জা ১টি
উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: বরুড়া জামে মসজিদ, গালিমপুর জামে মসজিদ, আদিনামুরা মসজিদ, আবদুল হামিদ শাহ (রা:) সমাধি মহেশপুর, বরুড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ, চান্দিমাতাস মন্দির।
শিক্ষার হার
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৪৪.৯২% পুরুষ ৪৭.৩৫% মহিলা ৪২.৬০%।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
কলেজ ৭ টি
কারিগরি কলেজ ১ টি
মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৬ টি
প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৪৯ টি
মাদ্রাসা ২৯ টি
উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান:
পায়েলগাছা স্নাতকোত্তর কলেজ, বরুড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ (১৯৯২)
গালিমপুর টিসি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪) জয়নগর শিডিউল কাস্ট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৭)
বাটিছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৯৯)
তালাগ্রাম টিসি লাহা বহুপক্ষীয় উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১১)
বরুড়া হাজী নবাব আলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৭)
পান্থুবি আহমদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা (১৮৬০) বাটিছড়ি দাখিল মাদ্রাসা (১৯১১)
খলারপাড় ওয়াজিদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা (১৯৬৭)
রাজামারা সুন্নিয়া মাদ্রাসা (১৯২১)
এবং বরড়ার আলিয়া মাদ্রাসা।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সংবাদপত্র ও সাময়িকী সাপ্তাহিক: টেলিফোন, বরুড়ার কথা, অবরুদ্ধ, আহব্বান। যোগাযোগের সুযোগগুলি পাকা রাস্তা ১৭৫ কিমি: কাঁচারাস্তা ২০৫ কিমি: রেলপথ ১ কিমি: হেলপ্যাড ব্রিজ ১ টি এবং কালভার্ট ৮৫০।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠা
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব ৩১ টি
গ্রন্থাগার ৩ টি
নাট্যদল ১ টি
সম্প্রদায় কেন্দ্র ২ টি
আয়ের প্রধান উৎস
কৃষি ৫৫.০৮%
অকৃষি শ্রমিক ২.৮৬%
বাণিজ্য ১১.২১%
পরিবহন ও যোগাযোগ ৩.৭৮%
সেবা ৮.৯০%
নির্মাণ ১.৯৯%
ধর্মীয় সেবা ০.৪০%
ভাড়া ও রেমিটেন্স ৭.১৭%
এবং অন্যান্য ৯.২১%
প্রধান কৃষি ফসল
ধান, আলু, গম, সরিষা, তিল, পান, পাট, শাকসবজি।
প্রধান ফলমূল
আম, কাঁঠাল, নারকেল, বরই, তরমুজ, খেজুর।
উপজেলায় রয়েছে মৎস্য, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির খামার।
শিল্প ও কলকারখানা
রাইস মিল, ফ্লাওয়ার মিল, আইস ফ্যাক্টরি, ইটভাটা, ওয়েল্ডিং কারখানা, কুটিরশিল্প তাঁতি, পাটশিল্প, রেশম শিল্প, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ ইত্যাদি।
হাটবাজার ও মেলা
হাটবাজার ৪২,
মেলা,, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে বরুড়া, রামমোহন, ঝলম, ফকির, খোসবাস, মহেশপুর, আড্ডা, হরিপুর, চান্দিমুরা, আম্রাতলী, পায়েলগাছা, আগানগর হাট এবং চান্দিমুড়া, শাহাপুর, লক্ষ্মীপুর, রামমোহন মেলা।
প্রধান রফতানি
সুপারি, পান, ধান, শাকসবজি।
বিদ্যুতে প্রবেশ
৭৭.২৩% বিদ্যুৎতে প্রবেশ করেছে এবং ৩৩.৭৭% পরিবারের পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয় জলের উৎস
নলকূপের ব্যবহার ৯৩.৭৯%
ট্যাপ এর ব্যবহার ০.৭১%
পুকুর এর ব্যবহার ০.৫৪%
এবং অন্যান্য ৪.৯৭%
এবং এই উপজেলার অগভীর নলকূপে আর্সেনিকের উপস্থিতি সনাক্ত করা হয়েছে।
এখনো এই উপজেলায় ১৪.৪৩% পরিবারের কোনও ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রসমূহ
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-১ টি
পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র -১৫ টি
উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র-৫ টি
উপস্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র-৫ টি
কমিউনিটি ক্লিনিক -১৯ টি
চ্যারিটেবল হাসপাতাল -৫ টি
ক্লিনিক -১ টি
ক্ষতিগ্রস্ত
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ১৯৭৪ সালের জলোচ্ছ্বাস ও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে জনবসতি, প্রাণিসম্পদ ও সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এছাড়াও ১৯৯৮ ও ২০০৪ সালের বন্যায় প্রাণিসম্পদ ও সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল।
Sports
3/Sports/small-col-right
Videos
3/Food/recent-videos
Videos
About Me
ভালো বলতে না পারলে চুপ থাকুন হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন...
বরুড়া উপজেলার পরিচিতি
বরুড়া উপজেলা কুমিল্লা জেলার অধীনে এই বরুড়া উপজেলা। আয়তন: ২৪১.৬৫ বর্গ কিমি, সীমানা: উত্তরে কুমিল্লা আদর্শ সদর ও চান্দিনা উপজেলা...
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)
Music
3/Music/post-grid
Business
3/Business/big-col-left
Fashion
3/Fashion/big-col-right
Nature
3/Nature/post-grid